October 10, 2024, 2:21 pm

সংবাদ শিরোনাম
বাংলাদেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা সংশোধন করিতে হবে – পর্ব ৯ আসন্ন শারদীয়া দুর্গাপূজা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রশাসন ও জনগণের প্রীতি আহ্বান – পর্ব ৮ প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে শতাধিক প্রাণহানির আশঙ্কা

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে শতাধিক প্রাণহানির আশঙ্কা

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবিতে প্রায় দেড়শ প্রাণহানির আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। ইতোমধ্যে ওই নৌকা থেকে ১৫০ জনকে উদ্ধার করা হলেও আরও ১৫০ জন নিখোঁজ রয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা জানিয়েছে, চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে এটাই সবচেয়ে মারাত্মক ও হৃদয়বিদারক নৌকাডুবির ঘটনা।

আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার মতে, ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপ যাওয়ার পথে ২০১৭ সালে প্রায় তিন হাজার অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। একে শরণার্থীদের জন্য সবচেয়ে বিপদজনক পথ মনে করা হয়। ২০০০ সালের পর থেকে থেকে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার অভিবাসী এই পথে ডুবে মারা গেছে কিংবা নিখোঁজ রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার, লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলি থেকে ১২০ কিলোমিটার পূর্বের আল খোমস বন্দর থেকে অভিবাসীদের নিয়ে ভূমধ্যসাগরে নৌযানটি যাত্রা শুরু করে। পরে নৌযানটি ৩ শতাধিক অভিবাসী নিয়ে ভূমধ্যসাগরে ডুবে যায়। এ সময় কোস্টাগার্ড ১৫০ জনকে উদ্ধার করে।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাই কমিশনারের মুখপাত্র বলেন, ১৫০ জনকে উদ্ধার করে লিবিয়ায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। হাইকমিশনার ফিলিপো গ্রান্দি বলেন, ভূমধ্যসাগরে এটাই চলতি বছরের সবচেয়ে হৃদয় বিদারক ঘটনা। লিবিয়ার অভিবাসীদের জন্য নিরাপদ পথ তেরি করা জরুরি। নাহলে এমন প্রাণ ঝড়তেই থাকবে।

তবে লিবিয়ার নৌবাহিনীর মুখপাত্র বলছেন, অন্তত ১১৬ জন নিখোঁজ হয়েছে। আর উদ্ধার পেয়েছে ১৩২ জন। প্রাথমিকভাবে পাওয়া তথ্য জানিয়ে তিনি বলেন, কাঠের নৌকাটিতে দুই শতাধিক শরণার্থী ছিল।

এ বছরের প্রথম চারমাসে ভূমধ্যসাগরের একই রুটে প্রায় ১৬৪ জন শরণার্থীর মৃত্যু হয়েছে। গত মে মাসে তিউনিসিয়া উপকূলে শরণার্থী নৌকা উল্টে অন্তত ৬৫ জন নিহত হয়। লিবিয়া থেকে শরণার্থীরা ইউরোপে পাড়ি দিতে গিয়ে প্রতিবছরই এমন দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মারা যাচ্ছে।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর